TRENDS
হঠাৎ বৃষ্টিতে ভিজে গেল ল্যাপটপ? কী করবেন এখনই জেনে নিন
সাধ্যের মধ্যে সাশ্রয়ী বাইক খুজছেন! রইল ১ লাখের কমে সেরা কিছু সন্ধান

Indo-Bangla Relation : নবান্নে দুই বাংলার সৌহার্দ্যবার্তা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে বাংলাদেশের হাই কমিশনার

নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হলেন বাংলাদেশের হাই কমিশনার এম. রিয়াজ হামিদুল্লাহ। দুই বাংলার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও সীমান্ত সহযোগিতা নিয়ে আশাব্যঞ্জক বার্তা।

Debapriya Nandi Sarkar

Indo-Bangla Relation : দীর্ঘ ছ’বছর পর ফের এক টেবিলে মুখ্যমন্ত্রী ও বাংলাদেশের হাই কমিশনার। ২৩ জুন বিকেলে নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হলেন বাংলাদেশের নতুন হাই কমিশনার এম. রিয়াজ হামিদুল্লাহ। দুই বাংলার ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ভিত্তিতে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার বার্তা মিলেছে এই সাক্ষাৎ থেকে।

Advertisements
Whatsapp-color Created with Sketch. গুরুত্বপূর্ণ খবর পেতে এখনই যুক্ত হোন 👉🏻
Join Now

২০১৬-র পর প্রথম সাক্ষাৎ

২০১৬ সালের পর এই প্রথমবার কোনও বাংলাদেশি হাই কমিশনারের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সরাসরি বৈঠক হলো। এই সৌজন্য সাক্ষাতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের কলকাতা ডেপুটি হাই কমিশনার মুহাম্মদ আসরাফুল শিকদার ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে উপহার হিসেবে তুলে দেওয়া হয় মিষ্টি ও শাড়ি। বৈঠকে যে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও আন্তরিক পরিবেশ তৈরি হয়েছিল, তা এই উপহার আদান-প্রদানের মধ্যেও স্পষ্ট। বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দুই বাংলার মধ্যে ঐতিহাসিক সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত সম্পর্ককে আরও মজবুত করার আহ্বান জানান। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ও সমাজসেবী মুহাম্মদ ইউনূস এবং দুই দেশের সাধারণ মানুষদের জন্য শুভেচ্ছা বার্তাও জানান।

সীমান্ত সমস্যার সম্ভাব্য আলোচনার ইঙ্গিত

যদিও মূলত এটি একটি সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল, তবু প্রশাসনিক মহলে আলোচনা চলছে সীমান্ত সমস্যা এবং তার মানবিক ও অর্থনৈতিক দিকগুলি নিয়েও ভবিষ্যতে দুই দেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের কথাবার্তা হতে পারে। বিশেষত সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের যাতায়াত, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ে দুই পক্ষের সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।

Whatsapp-color Created with Sketch. সেরা খবরগুলো মোবাইলে পেতে এখনই যুক্ত হোন👉🏻
Join Now

কূটনৈতিক স্তরে ইতিবাচক বার্তা

বৈঠকে কূটনৈতিকভাবে এটিকে একটি ‘courtesy call’ হিসেবে ব্যাখ্যা করা হলেও এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। ভবিষ্যতে দুই বাংলার মধ্যে যৌথ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ছাত্র বিনিময়, এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার সুযোগ আরও বাড়তে পারে বলেও ইঙ্গিত মিলছে।