বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়ে দেন, ‘অপারেশন সিন্দুর’ এখনও পুরোপুরি শেষ হয়নি। আর সেই কথার কিছুক্ষণের মধ্যেই সামনে এলো বড়সড় সাফল্যের খবর। ভারতীয় সেনা একপ্রকার চুরমার করে দিয়েছে পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে।
পাকিস্তানের ১৫টি সেনা ঘাঁটি টার্গেট ছিল
গোয়েন্দা সূত্রে জানা গিয়েছে, পাকিস্তান ভারতকে জবাব দেওয়ার জন্য মোট ১৫টি সেনা ক্যাম্পে একযোগে মিসাইল স্ট্রাইকের পরিকল্পনা করেছিল। অমৃতসর, লুধিয়ানা, শ্রীনগর, পাঠানকোট, চন্ডীগড়, অবন্তীপোরা, জম্মু, ভাটিন্ডা, জলন্ধর, ভুজ, কাপুরথালা, আদমপুর, পুঞ্চ, মেন্ধর এবং রাজৌরি—এই জায়গাগুলিতেই নিশানা কষে ছিল তারা।
ভারতের শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্সে ব্যর্থ পাক সেনা
তবে ভারতের ‘ইন্টিগ্রেটেড কাউন্টার ইউএএস গ্রিড অ্যান্ড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম’ পুরোপুরি ভেস্তে দেয় পাকিস্তানের এই হামলার পরিকল্পনা। সময়মতো প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়। সবথেকে উল্লেখযোগ্য বিষয়, এই প্রথম পাকিস্তানকে রুখতে ভারতের পক্ষ থেকে S-400 ‘সুদর্শন চক্র’ মিসাইল ব্যবহৃত হয়।
পাকিস্তানের রেডার গুঁড়িয়ে দিল ভারত
পাল্টা প্রতিরোধ শুধু সফলই হয়নি, ভারত আরও একধাপ এগিয়ে পাকিস্তানের রেডার সিস্টেম পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। এই হামলার মধ্য দিয়েই ভারত বুঝিয়ে দেয়, প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় তারা কতটা অগ্রসর এবং প্রস্তুত।
যুদ্ধ নয়, কিন্তু হুঁশিয়ারি স্পষ্ট
এই মুহূর্তে সীমান্তে যুদ্ধ ঘোষণা না হলেও পরিস্থিতি যথেষ্ট উত্তপ্ত। ভারতের এই সক্রিয় ও সুসংগঠিত পদক্ষেপ শুধু হামলা প্রতিহত করল না, বরং এটি ভবিষ্যতের জন্য কড়া বার্তা দিল পাকিস্তানকে।